মাটির নিচে বা প্রত্যন্ত এলাকায় ইন্টারনেট সংযোগ নিশ্চিত করতে অভিনব এক
পদ্ধতি চালু করেছে বিশ্বখ্যাত সার্চ ইঞ্জিন গুগল। এ জন্য মহাকাশে বেলুন
পাঠিয়েছে প্রতিষ্ঠানটি। গত শুক্রবার নিউজিল্যান্ড থেকে প্রায় ৩০টি
সুপারপ্রেসার বেলুন আকাশে উড়ানো হয়। এ বেলুনগুলো নিয়ন্ত্রিত পথে উড়ে
বেড়াবে।এর নেটওয়ার্ক তৃতীয় প্রজন্মের ইন্টারনেটের মতো গতি দেবে। প্রতিটি
বেলুন ১৫ মিটার ব্যাসের এবং হিলিয়াম গ্যাসে পূর্ণ রয়েছে। বেলুনের নিচে
সংযুক্ত রয়েছে রেডিও অ্যান্টেনা, ভাসমান একটি কম্পিউটার, উচ্চতা নিয়ন্ত্রণ
ব্যবস্থা, বিদ্যুৎ তৈরিকারী সোলার প্যানেলসহ বৈদ্যুতিক বিভিন্ন যন্ত্রাংশ।
ভূমি থেকে ২০ কিলোমিটার উপরে ভেসে বেড়াবে এ বেলুন। এ উচ্চতা বাণিজ্যিক বিমান চলাচল ও নিয়ন্ত্রিত আকাশসীমার চেয়ে দ্বিগুণ। এ সময় ১০০ দিনে পূর্ব থেকে পশ্চিম দিকে ভেসে বেড়ানোর সময় নিচে ৪০ কিলোমিটার ব্যাসসমেত জায়গায় ইন্টারনেট সংযোগ সরবরাহ করবে বেলুনগুলো। দীর্ঘ ১৮ মাসের এক প্রকল্প বাস্তবায়ন করতেই গুগলের এমন উদ্যোগ বলে জানা গেছে।
গুগল জানায়, সংযোগ বিচ্ছিন্ন বিপর্যয়গ্রস্ত এলাকায় উদ্ধার তৎপরতায় সহায়তা করার ক্ষেত্রে একসময় ব্যবহার করা হবে ইন্টারনেট সরবরাহকারী এ বেলুন। এ প্রকল্পের আওতায় ইন্টারনেট সংযোগ বিচ্ছিন্ন বিশ্বের প্রায় দুই-তৃতীয়াংশ এলাকা এ ইন্টারনেট সংযোগের সুবিধা পাবে। তবে গুগলের এমন ইন্টারনেট বেলুন ঠিকভাবে ইন্টারনেট সংযোগ দিতে পারবে না বলে মনে করছেন অনেকেই। তাদের মতো, গুগল এ কাজে ঠিক কতটা সফল হবে সেটিও বলা মুশকিল। তবে গুগলের এমন উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছেন প্রযুক্তিপ্রেমীরা।
ভূমি থেকে ২০ কিলোমিটার উপরে ভেসে বেড়াবে এ বেলুন। এ উচ্চতা বাণিজ্যিক বিমান চলাচল ও নিয়ন্ত্রিত আকাশসীমার চেয়ে দ্বিগুণ। এ সময় ১০০ দিনে পূর্ব থেকে পশ্চিম দিকে ভেসে বেড়ানোর সময় নিচে ৪০ কিলোমিটার ব্যাসসমেত জায়গায় ইন্টারনেট সংযোগ সরবরাহ করবে বেলুনগুলো। দীর্ঘ ১৮ মাসের এক প্রকল্প বাস্তবায়ন করতেই গুগলের এমন উদ্যোগ বলে জানা গেছে।
গুগল জানায়, সংযোগ বিচ্ছিন্ন বিপর্যয়গ্রস্ত এলাকায় উদ্ধার তৎপরতায় সহায়তা করার ক্ষেত্রে একসময় ব্যবহার করা হবে ইন্টারনেট সরবরাহকারী এ বেলুন। এ প্রকল্পের আওতায় ইন্টারনেট সংযোগ বিচ্ছিন্ন বিশ্বের প্রায় দুই-তৃতীয়াংশ এলাকা এ ইন্টারনেট সংযোগের সুবিধা পাবে। তবে গুগলের এমন ইন্টারনেট বেলুন ঠিকভাবে ইন্টারনেট সংযোগ দিতে পারবে না বলে মনে করছেন অনেকেই। তাদের মতো, গুগল এ কাজে ঠিক কতটা সফল হবে সেটিও বলা মুশকিল। তবে গুগলের এমন উদ্যোগকে স্বাগত জানিয়েছেন প্রযুক্তিপ্রেমীরা।
No comments:
Post a Comment