প্রযুক্তি বিষয়ে কে কতটা দক্ষ বা অজ্ঞ, সেটা কোনো ব্যাপার নয়—কম্পিউটার
ব্যবহার করলে কিছু ব্যাপার সবাইকে জানতেই হয়। কম্পিউটারটিকে দ্রুত, নিরাপদ
এবং সহজে ব্যবহারযোগ্য করতে হলে যা করা উচিত, সে রকম কিছু বিষয়—
* ব্যক্তিগত তথ্যের নিরাপত্তা: ইন্টারনেট সব সময়ই নিরাপদ কোনো জায়গা নয়। শক্তিশালী পাসওয়ার্ড ব্যবহার, পাবলিক নেটওয়ার্ক ব্যবহারে সতর্কতা, অনলাইন লেনদেনে সিকিউরড ট্রাফিক ব্যবহার ইত্যাদি অনেক বিষয়ে খেয়াল রাখতে হবে।
** হারানো গেজেট খোঁজা: কেউ বলতে পারে না কখন তার ল্যাপটপ, মোবাইল, ক্যামেরা কিংবা অন্য প্রযুক্তিযন্ত্র হারিয়ে যায়। সে ক্ষেত্রে আগে থেকেই ওই সব ডিভাইসে প্রয়োজনীয় সিকিউরিটি সেটিংস এবং অ্যাপস ইনস্টল করে রাখতে হবে। কখনো হারিয়ে গেলে দ্রুত এবং সহজেই খুঁজে বের করা যায় সেসব জিনিস।
*** তাৎক্ষণিক ফাইল ভাগাভাগি: কাছাকাছি আছে এমন একাধিক কম্পিউটারে পেনড্রাইভের সাহায্য ছাড়াই তার কিংবা তারহীন সংযোগের মাধ্যমে বিভিন্ন ফাইল খুব সহজে ভাগাভাগি করার ব্যবস্থা রাখলে অনেক সময় এবং ঝামেলা থেকে বাঁচা যায়।
**** নিয়মিত রক্ষণাবেক্ষণ: কম্পিউটার পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে। সিপিইউর অভ্যন্তরে ধুলা-ময়লা ঢুকে কম্পিউটার ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। কম্পিউটার নির্দেশিকার নিয়ম অনুযায়ী নির্দিষ্ট সময় পরপর অনুমোদিত যন্ত্রপাতি বা সরঞ্জাম ব্যবহার করে সেগুলো পরিষ্কার করতে হবে।
***** দূর থেকে কম্পিউটারে প্রবেশ: অনেক সময় বাড়িতে রাখা কম্পিউটারের কোনো তথ্য বাইরে বেরিয়ে যাওয়ার পর দরকার পড়তে পারে।
সে ক্ষেত্রে ড্রপবক্স, স্কাইড্রাইভ কিংবা গুগল ড্রাইভে ব্যাকআপ রাখা যেতে পারে। অথবা নির্দিষ্ট কিছু অ্যাপলিকেশনের সাহায্যে দূর থেকেই নিজের কম্পিউটারে প্রবেশ করে প্রয়োজনীয় কাজটি সারা যায়।
****** ব্যাটারির দীর্ঘস্থায়িত্ব: ল্যাপটপ বা অন্যান্য মোবাইল ডিভাইসের ক্ষেত্রে ব্যাটারির চার্জ কতক্ষণ থাকে, সেটা একটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।
এ ক্ষেত্রে ল্যাপটপ বা ওই সব ডিভাইসে আগে থেকে নির্ধারণ করে রাখা পাওয়ার সেটিংস পরিবর্তন করে কিছুটা সাশ্রয়ী করে নিতে হবে।
* ব্যক্তিগত তথ্যের নিরাপত্তা: ইন্টারনেট সব সময়ই নিরাপদ কোনো জায়গা নয়। শক্তিশালী পাসওয়ার্ড ব্যবহার, পাবলিক নেটওয়ার্ক ব্যবহারে সতর্কতা, অনলাইন লেনদেনে সিকিউরড ট্রাফিক ব্যবহার ইত্যাদি অনেক বিষয়ে খেয়াল রাখতে হবে।
** হারানো গেজেট খোঁজা: কেউ বলতে পারে না কখন তার ল্যাপটপ, মোবাইল, ক্যামেরা কিংবা অন্য প্রযুক্তিযন্ত্র হারিয়ে যায়। সে ক্ষেত্রে আগে থেকেই ওই সব ডিভাইসে প্রয়োজনীয় সিকিউরিটি সেটিংস এবং অ্যাপস ইনস্টল করে রাখতে হবে। কখনো হারিয়ে গেলে দ্রুত এবং সহজেই খুঁজে বের করা যায় সেসব জিনিস।
*** তাৎক্ষণিক ফাইল ভাগাভাগি: কাছাকাছি আছে এমন একাধিক কম্পিউটারে পেনড্রাইভের সাহায্য ছাড়াই তার কিংবা তারহীন সংযোগের মাধ্যমে বিভিন্ন ফাইল খুব সহজে ভাগাভাগি করার ব্যবস্থা রাখলে অনেক সময় এবং ঝামেলা থেকে বাঁচা যায়।
**** নিয়মিত রক্ষণাবেক্ষণ: কম্পিউটার পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখতে হবে। সিপিইউর অভ্যন্তরে ধুলা-ময়লা ঢুকে কম্পিউটার ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। কম্পিউটার নির্দেশিকার নিয়ম অনুযায়ী নির্দিষ্ট সময় পরপর অনুমোদিত যন্ত্রপাতি বা সরঞ্জাম ব্যবহার করে সেগুলো পরিষ্কার করতে হবে।
***** দূর থেকে কম্পিউটারে প্রবেশ: অনেক সময় বাড়িতে রাখা কম্পিউটারের কোনো তথ্য বাইরে বেরিয়ে যাওয়ার পর দরকার পড়তে পারে।
সে ক্ষেত্রে ড্রপবক্স, স্কাইড্রাইভ কিংবা গুগল ড্রাইভে ব্যাকআপ রাখা যেতে পারে। অথবা নির্দিষ্ট কিছু অ্যাপলিকেশনের সাহায্যে দূর থেকেই নিজের কম্পিউটারে প্রবেশ করে প্রয়োজনীয় কাজটি সারা যায়।
****** ব্যাটারির দীর্ঘস্থায়িত্ব: ল্যাপটপ বা অন্যান্য মোবাইল ডিভাইসের ক্ষেত্রে ব্যাটারির চার্জ কতক্ষণ থাকে, সেটা একটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয়।
এ ক্ষেত্রে ল্যাপটপ বা ওই সব ডিভাইসে আগে থেকে নির্ধারণ করে রাখা পাওয়ার সেটিংস পরিবর্তন করে কিছুটা সাশ্রয়ী করে নিতে হবে।
No comments:
Post a Comment